*** অপরিচিতা গল্পের গুরুত্বপূর্ণ লাইন
১। গল্পের নায়িকা কল্যানী: বুদ্ধিমতী, মেধাবী, শিক্ষিত।২। এককালে শম্ভুনাথের বংশে: লক্ষীর মঙ্গলখাট ভরা ছিল।
৩। বিনুদার রুচি ও দক্ষতার উপর অনুপমের ষোল আনা আস্থা রয়েছে।
৪। অনুপম নিজেকে অন্নপূর্ণার কোলে গজাননের ছোট ভাই রুপে কল্পনা করেছেন।
৫। শম্ভুনাথ বাবুর ঠাট্টার সম্পর্কটাকে বড় করার ইচ্ছা নেই।
৬। ভারতের গয়া অঞ্চলের আন্তঃমলিলা নদীর নাম ফল্গু।
৭। গল্পে বলিষ্ঠ ব্যক্তিত্বের অধিকারী কল্যানী।
৮। অনুপমের বিয়ে ভেঙে যায় মামার হীন ব্যবহারের কারণে।
৯। মামার নিষেধ অমান্য করে অনুপম কানপুরে এসেছেন কল্যানীর সাথে দেখা করতে।
১০। বিয়ের আসর থেকে বরযাত্রীর প্রস্থানকে অনুপম দক্ষজজ্ঞের সাথে তুলনা করেছেন।
১১। অনুপমের কাছে টিকিট ছিল ফার্স্ট ক্লাসের।
১২। বিয়ের আসরে মামা অনুপমের সাথে অবস্থান করে মূর্তিমতী মাতৃরুপে।
১৩। পরীক্ষা করার জন্য স্যাকরা নিয়েছিল মকরমুখা বালা।
১৪। অনুপমের মামা গুড়গুড়ির পরিবর্তে ব্যবহার করতে চান বাঁধাহুকা।
১৫। অপিরিচিতা গল্পে উল্লেখ আছে শিমুল, বকুল ও রজনীগন্ধা ফুল।
১৬। শম্ভুনাথের বন্ধু না থাকলে বিবাহ গোড়াতেই নষ্ট হতো।
১৭। রেলের কামরার দুটি বেঞ্চ রিজার্ভ করা ইংরেজ জেনারেল সাহেবের জন্য।
১৮। কল্যানীর যাত্রী ছিল সেকেণ্ড ক্লাসের।
১৯। অনুপমের যাত্রী ছিল ফার্স্ট ক্লাসের।
২০। অনুপম নিজের চোখে পাত্রী দেখার কথা বলতে পারছিলেন না সাহস নেই বলে।
২১। কল্যানীর বাবা বিয়ের তিন দিন আগে অনুপমকে আশির্বাদ করেন।
২২। স্টেশনে কল্যানীকে নিতে এসেছিল হিন্দুস্থানী চাকর
বি.দ্র: এটি সংগ্রহ করা। যিনি লিখেছেন তার প্রতি অশেষ কৃতজ্ঞতা।