অপরিচিতা গল্পের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য
- অনুপমের বাবা উকিল
- ছুটিতে হরিশ এসেছে কলকাতায়
- মেয়ের বয়স ১৫ শুনে মামার মন ভার হলো
- বিশেষ কাজে মামা একবার কোন্নগর গিয়েছিল
- শম্ভুনাথের চেহারা চোখে পড়ার মতো
- শম্ভুনাথ বাবুর স্মিতহাস্য বন্ধুটি পেশায় উকিল
- বিয়ে করবে না পণ করেছে কল্যাণী
- কল্যাণীর বাবা পেশায় ডাক্তার
- অনুপমের আসল অভিভাবক মামা
- মামা সর্বদা নিজেকে চালাক মনে করে
- অপরিচিতা গল্পের কথক অনুপম নিজে
- গল্পের রসিক মানুষ হরিশ
- গল্পের বিশেষ দিক নারীর ব্যক্তিত্বের জাগরণ
- অনুপমের শিক্ষাগত যোগ্যতা এম এ পাশ
- অনুপমের পিশতুতো ভাই বিনু।
- নিতান্ত ভালো মানুষ-অনুপমের শশুর
- ভেতরে মা আর বাহিরে মামা-অনুপমের
- বিনুদার কথা অত্যন্ত আঁট
- শম্ভুনাথ বাবু অত্যন্ত নির্জীব
- মামা হরিশকে পেলে ছাড়তে চায়না
- শম্ভুনাথ বাবুকে গাড়িতে তুলে দিতে মামা গেলেন না
- সরস রসনার গুণ আছে হরিশের
- কল্যাণী কানপুর স্টেশনে নেমে গেল
- স্টেশনে ক্যামেরা ফেলে রেখে অনুপম ট্রেনে ওঠে
- অনুপম তার ইতিহাস লিখতে চেয়েছে ছোট করে
- পন্ডিত মশাই অনুপমকে বলতেন মাকাল ফল
- অনুপমের বন্ধুর নাম হরিশ
- গল্পে উল্লিখিত দ্বীপ হলো আন্দামান দ্বীপ
- অনুপমের ভাগ্যে প্রজাপতির সঙ্গে পঞ্চশরের বিরোধ নেই
- প্রকৃতিগত দিক দিয়ে অনুপম ব্যক্তিত্বহীন পুরুষ
- অনুপমের মতে অনুপম সৎপাত্র কন্যার পিতা তা স্বীকার করবেন
- তামাক খায়না বলে অনুপম নিজেকে নিয়ে গর্ব করে
- মামা গরিব ঘরের মেয়ে পছন্দ করেন
- হরিশ কানপুরে কাজ করত
- এয়ারিং আনা হয়েছে বিলাত থেকে
- বিনুদা চমৎকারকে বলেন চলনসই
- আসর জমাতে অদ্বিতীয় হরিশ
- কন্যাকে আশির্বাদ করতে যায় বিনুদা
- তাহার বিনয়টা অজস্র নয়-শম্ভুনাথের
- বাবাজি একবার এদিকে আসতে হচ্ছে-উক্তি শম্ভুনাথের
- অনুপম মামাকে ভাগ্যদেবতা বলেছেন
- মাতৃআজ্ঞা বলতে কল্যাণী মাতৃভূমি বুঝিয়েছে
- গজাননের মায়ের নাম অন্নপূর্ণা
- গল্পের নায়িকা কল্যাণী বুদ্ধিমতী, মেধাবী, শিক্ষিত
- এককালে শম্ভুনাথের বংশে লক্ষ্মীর মঙ্গলঘট ভরা ছিল
- বিনুদার রুচি ও দক্ষতার উপর অনুপমের ষোলআনা আস্থা রয়েছে
- অনুপম নিজেকে অন্নপূর্ণার কোলে গজাননের ছোটভাই রুপে কল্পনা করেছেন
- শম্ভুনাথ বাবুর ঠাট্টার সম্পর্কটাকে স্থায়ী করার ইচ্ছে নেই
- ভারতের গয়া অঞ্চলের অন্তঃসলিনা নদী ফল্গু
- গল্পে বলিষ্ঠ ব্যক্তিত্বে অধিকারী কল্যাণী
- বাপের বড়ো আদরের মেয়ে কল্যাণী
- মামা প্রতিজ্ঞা করেছেন কারো কাছে ঠুকবেন না
- অনুপমের বিয়ে ভেঙে যায় মামার হীন ব্যবহারের কারণে
- মামার নিষেধ অমান্য করে অনুপম কানপুরে এসেছেন কল্যাণীর সাথে দেখা করতে
- বিয়ের আসর থেকে বরযাত্রীর প্রস্থানকে অনুপম দক্ষযজ্ঞের সাথে তুলনা করেছেন
- বিয়ের আসরে মামা মামা অনুপমের সামনে অবস্থান করে মূর্তিমতী মাতৃআজ্ঞা রুপে
- অনুপমের কাছে টিকিট ছিল ফার্স্ট ক্লাসের
- পরীক্ষা করার জন্য স্যাকরা নিয়েছিলেন মকরমুখা বালা
- অনুপমের মামা গুড়গুড়ির পরিবর্তে ব্যবহার করতে চান বাধাহুকা
- গল্পে উল্লেখ আছে-শিমুল, বকুল, রজনীগন্ধা ফুল
- বাগধারা অসপার-ওসপার, ধনুক, ভাঙাপণ, উপরি পাওনা, হাবড়ার পুল, কোলে কোলে মানুষ
- শম্ভুনাথের বন্ধু না থাকলে বিবাহ গোড়াতেই নষ্ট হতো
- রেলের কামরার দুটি বেঞ্চ রিজার্ভ করা ইংরেজ জেনারেল সাহেবের জন্য
- কল্যাণী যাত্রী ছিল সেকেন্ড ক্লাসের
- অনুপম যাত্রী ছিল ফার্স্ট ক্লাসের
- অনুপম নিজের চোখে পাত্রী দেখার কথা বলতে পারলেন না সাহস নেই বলে
- স্টেশনে কল্যাণীকে নিতে এসেছিল হিন্দুস্থানী চাকর
- কল্যাণীর নাম শুনে চমকে উঠলো অনুপম ও তার মা
- শম্ভুনাথ বাবু বংশমর্যাদা রক্ষায় পশ্চিমে বাস করেন
- মামার সঙ্গে মা পাত্রীদের দুরবস্থার কথা ভেবে একযোগে হাসলেন
- মামা অনুপমের সংসারে গর্বের সামগ্রী আশ্চর্য পাকা লোক বলে
- অভ্রের ঝাড়গুলো আপনার কর্তব্যের বরাত দিয়েছিল আকাশের তারার উপর
- উপরিপাওনা ব্যবহ্রত হয়েছে লজ্জা অর্থে
- বিবাহ বাড়িতে প্রবেশ করে মামা খুশি হননি
- অনুপম প্রস্তুত হয়েছে অন্তঃপুরের শাসনে চলার মতো করে